এস আলম গ্রুপের পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু
নিউজ ডেস্ক

এস আলম গ্রুপের পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু
বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ ও চীনের সেপকো থ্রির মালিকাধীন এসএস পাওয়ার প্ল্যান্টের ১ নম্বর ইউনিটের বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে পরীক্ষামূলক সরবরাহ শুরু হয়েছে।
গতকাল বেলা ২টা থেকে চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে স্থাপিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ১ মেগাওয়াট দিয়ে সরবরাহ শুরু করে। বিকাল সাড়ে ৩টা নাগাদ সরবরাহ ১০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হয়। এই কেন্দ্র থেকে রাতে পিক আওয়ারে সর্বোচ্চ ২০০ মেগওয়াট বিদ্যুৎ নেবে জাতীয় গ্রিড সালন কর্তৃপক্ষ তথা পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ-পিজিসিবি।
এসএস পাওয়ার প্ল্যান্টের উপ-প্রকল্প পরিচালক (ইলেকট্রিক্যাল) প্রকৌশলী মো. ফয়জুর রহমান জানান, বেলা ২টা থেকে পিজিসিবি জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ নেয়া শুরু করেছে। ১ মেগাওয়াট দিয়ে যাত্রা শুরু হলেও ধীরে ধীরে উৎপাদন ও সরবরাহ বাড়তে থাকে। রাতে পিক আওয়ারে সর্বোচ্চ ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নেবে পিজিসিবি। যদিও ১ নম্বর ইউনিট থেকে জাতীয় গ্রিডে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিতে সক্ষম এসএস পাওয়ার প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ।
সংশ্লিষ্টরা জানান, গত ১৪ জানুয়ারি বেলা ১টা ৫৬ মিনিটে বাঁশখালীর ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এসএস পাওয়ার প্ল্যান্টটি জাতীয় গ্রিডের ৪০০ কেভি সঞ্চালন লাইনের সঙ্গে যুক্ত হয়। বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে বাঁশখালীর গন্ডামারা এলাকায় স্থাপিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি এস আলম গ্রুপ ও চীনের সেপকো থ্রির যৌথ মালিকানাধীন। এটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প হলেও সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির কারণে পরিবেশ দূষণের আশঙ্কা নেই। এই প্রযুক্তিতে কম কয়লা পুড়িয়ে বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে। বাংলাদেশের শতভাগ বিদ্যুতায়ন ও শিল্পায়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এ প্রকল্প।
- রাজধানীতে আজ চালু হলো ১০টি ইউটার্ন
- কৃষিপণ্য কেনাবেচার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘ফুড ফর ন্যাশন’ উদ্বোধন করে
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোট বেলার স্মরণীয় মধুর স্মৃতি
- বাজার অস্থির করার অপপ্রয়াস মেনে নেবে না সরকার ; সেতুমন্ত্রী
- প্রতিমন্ত্রী জানালেন বাড়তি বিদ্যুত বিল এলে যা করবেন
- ২৬ মার্চকে বাংলাদেশ ডে ঘোষণা
- করোনা চিকিৎসায় সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি ও ব্যবস্থাপনা
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাঃ রাষ্ট্র বনাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- কৃষি প্রক্রিয়াজাতে বিনিয়োগের আহ্বান ড. আব্দুর রাজ্জাকের
- ২৫তম পর্ব: কর্ডন প্রথার বিরুদ্ধে লড়াই