ডিজিটাল সেন্টারগুলো হবে অর্থনীতির নতুন কেন্দ্র: পলক
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক
ডিজিটাল সেন্টার এখন তৃণমূলে সহজে নাগরিক সেবা পাওয়া ও নির্ভরতার একটি জায়গা। যেখানে মিলছে ২৭০ ধরণের সেবা। তবে গ্রামীণ জনপদের সবাই জানেন না এ সম্পর্কে। তাই সেন্টারগুলোকে আরও কার্যকর করে তুলতে প্রয়োজনীয় প্রচারণা আর সেবার মান হালনাগাদ রাখার তাগিদ দিলেন খাত সংশ্লিষ্টরা। এদিকে, তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জানালেন, ডিজিটাল সেন্টারগুলোকে অর্থনৈতিক কার্যক্রমের নতুন কেন্দ্র হিসেবেও গড়ে তোলা হচ্ছে।
ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ অনেক সেবাই এখন হাতের নাগালে পাচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষের হয়রানি কমেছে। সাশ্রয় হচ্ছে সময় ও অর্থের। এসব ডিজিটাল সেন্টারে মিলছে জমির পর্চা, নামজারি, ই-নামজারি, পাসপোর্টের আবেদন ও ফি জমাদান, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন, নাগরিকত্ব সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, হজ রেজিষ্ট্রেশন এবং চাকরি ও ভিসার আবেদনসহ ২৭০ ধরণের সেবা।
তবে ২৪ ধরণের সেবা সবচাইতে বেশি নিয়ে থাকেন গ্রহীতারা। কিন্তু ডিজিটাল সেন্টারের আশপাশের বাসিন্দারা এসব সেবা সম্পর্কে জানলেও তৃণমূলের অনেকেই জানেন না এ সম্পর্কে।
তথ্যপ্রযুক্তি খাত বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডিজিটাল সেন্টারে অনেক ধরণের সেবা রয়েছে যা জনসাধারণের জন্য উপকারি। তাই এসব সেবা সম্পর্কে সর্বস্তরের মানুষকে বিস্তারিত জানাতে হবে। আর প্রতিনিয়তই আধুনিক করতে হবে সেবা।
এদিকে, বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশের ডিজিটাল সেন্টারগুলোর সেবার মান হালনাগাদ করা হচ্ছে বলে জানালেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।
তিনি জানালেন, ডিজিটাল সেন্টারগুলোকে আরও কার্যকর করার মাধ্যমে দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীকে সেবা দেয়ার পাশাপাশি কর্মসংস্থানও বাড়াতে চায় সরকার।
- কম্পিউটারে বাংলা প্রচলনের ৩৫ বছর আজ
- ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি
- সরকারি উদ্যোগে কোরবানির পশুর ডিজিটাল হাট
- ফেসবুকে যুক্ত হলো ‘কেয়ার’ রিঅ্যাকশন
- স্টার্টআপদের দক্ষতা বাড়াতে শুরু হচ্ছে ‘আইডিয়াথন’
- তথ্যপ্রযুক্তিতে ঈর্ষণীয় সাফল্য
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ন্ত্রণে আসছে কঠোর আইন
- বাতিল হলো ‘ফোর্টনাইট ওয়ার্ল্ডকাপ’
- হুয়াওয়েকে আবার আটকেছে ট্রাম্প প্রশাসন
- হাই-টেক পার্কে চার হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ