দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশ
নিউজ ডেস্ক

দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশ
দেশে খানা পর্যায়ে মোবাইল ব্যবহারের সুবিধা ভোগ করে ৯৭ দশমিক ৯ শতাংশ। খানা পর্যায়ে এই ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বেড়ে ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশ পৌঁছেছে।এছাড়া স্মার্টফোন ব্যবহার করে ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ, রেডিও ১৪ দশমিক ৯ শতাংশ, টেলিভিশন ৬২ দশমিক ২ শতাংশ এবং কম্পিউটার ব্যবহার করে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ।
গতকাল সোমবার আগারগাঁয়ের পরিসংখ্যান ভবনে ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) ব্যবহার জরিপ ২০২৩’ এর মূল রিপোর্ট প্রকাশ এবং প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাস্তবায়নাধীন ‘ব্যক্তি ও খানা পর্যায়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) ব্যবহারের সুযোগ ও প্রয়োগ পরিমাপ’ প্রকল্পের পরিচালক সৈয়দা মারুফা শাফি এ তথ্য জানান।
প্রকল্প পরিচালক সৈয়দা মারুফা শাফি জানান, খানা পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে ৫৯ শতাংশ এবং সবচেয়ে কম বরিশাল ও রংপুর বিভাগে ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ যেখানে জাতীয় পর্যায়ে ৪৩ দশমিক ৬ শতাংশ। খানা পর্যায়ে মোবাইলফোন ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি খুলনা বিভাগে ৯৯ দশমিক ২ শতাংশ, সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে ৯২ দশমিক ৪ শতাংশ।
তিনি জানান, কম্পিউটার ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে ১৪ দশমিক ৬ শতাংশ এবং সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে ৩ দশমিক ৯ শতাংশ।
তিনি আরো জানান, ব্যক্তি পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর হার ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ , মোবাইল ফোন ৯০ দশমিক ৫ শতাংশ, কম্পিউটার ৭ দশমিক ৯ শতাংশ এবং নিজস্ব মোবাইল ফোন আছে এমন ব্যক্তিদের হার ৬৩ দশমিক ৮ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন।
- ইউটিউব থেকে আয় করার ১২ পদ্ধতি
- কম্পিউটারে বাংলা প্রচলনের ৩৫ বছর আজ
- স্টার্টআপদের দক্ষতা বাড়াতে শুরু হচ্ছে ‘আইডিয়াথন’
- সরকারি উদ্যোগে কোরবানির পশুর ডিজিটাল হাট
- তথ্যপ্রযুক্তিতে ঈর্ষণীয় সাফল্য
- ফেসবুকে যুক্ত হলো ‘কেয়ার’ রিঅ্যাকশন
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ন্ত্রণে আসছে কঠোর আইন
- বাতিল হলো ‘ফোর্টনাইট ওয়ার্ল্ডকাপ’
- হুয়াওয়েকে আবার আটকেছে ট্রাম্প প্রশাসন
- হাই-টেক পার্কে চার হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ