ঢাকা, সোমবার   ১৭ জুন ২০২৪ ||  আষাঢ় ৪ ১৪৩১

গুজব ছড়ানো আর মানবাধিকার লঙ্ঘনে এক্সপার্ট বিএনপি-জামায়াত

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২১:০৪, ২৪ মে ২০২৪  

গুজব ছড়ানো আর মানবাধিকার লঙ্ঘনে এক্সপার্ট বিএনপি-জামায়াত

গুজব ছড়ানো আর মানবাধিকার লঙ্ঘনে এক্সপার্ট বিএনপি-জামায়াত

বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলের চেয়ে বর্তমান বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি অনেক উন্নত হয়েছে। একথা অকপটে স্বীকার করছেন সবাই। সেই বেদনা থেকেই দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একের পর এক ভুল তথ্য, অপপ্রচার ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে বিএনপি-জামায়াত। জানা গেছে, মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তাদের পেইড এজেন্টদের দিয়ে এসব গুজব ছড়াচ্ছে এই জোট।তাই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছে, গুজব ছড়ানো আর মানবাধিকার লঙ্ঘনে জুড়ি নেই বিএনপি-জামায়াতের।

সম্প্রতি ডয়চে ভেলের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত সিনেমাটিক প্রামাণ্যচিত্রও তাদেরই অপপ্রচারের অংশ। এর আগে দেশের এলিট ফোর্স র‍্যাবের বিরুদ্ধে কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে একাধিক মিথ্যা রিপোর্টও প্রকাশ করেছে তারা। যে সমস্ত রিপোর্ট পর্যালোচনা করতে গিয়ে বেরিয়ে এসেছে যে, উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো প্রতিষ্ঠানকে নেতিবাচক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা হয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের মতো রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতার মদদে এই ষড়যন্ত্র সংঘটিত হয়েছে বলেও নিশ্চিত হওয়া গেছে।

বর্তমান সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতার গদি দখল করতেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি ভাবমূর্তি নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করতেই এই ধরনের অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

এদিকে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে বিএনপি-জামায়াতের হাতেই। ১৯৭১, ১৯৭৫ ও সামরিক শাসনামল, ২০০১ সালের নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা ও ২০১৩ থেকে ২০১৫ সালের সহিংসতা ঘটায় বিএনপির সন্ত্রাসীরা।

বিশিষ্টজনরা বলছেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ভুলবার্তা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমান সময়ে মানবাধিকার রক্ষায় বেশ তৎপর বাংলাদেশ সরকার। অতীতের সকল মানবাধিকার বিনষ্টের ঘটনা সামনে এনে বিচার করলে আসল চিত্র ফুটে উঠবে।

সর্বশেষ
জনপ্রিয়