এক বছরের মধ্যে উৎপাদনে যাবে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র
নিউজ ডেস্ক
এক বছরের মধ্যে উৎপাদনে যাবে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র
আগামী বছরের জানুয়ারিতেই বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাবে মাতারবাড়ী কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট। এরইমধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৭৫ শতাংশ। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলছেন, সময়মতো মাতারবাড়ীর বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করতে সঞ্চালন লাইনের কাজও বাড়তি গতি পেয়েছে। নিজস্ব জেটির মাধ্যমে সরাসরি বড় জাহাজ থেকে কয়লা খালাসের ব্যবস্থা এ বিদ্যুৎকেন্দ্রকে বিশেষ সুবিধা দেবে।
বঙ্গোপসাগরের কোলঘেষে একসময়ের উপকূলীয় জলাভূমিতে এখন চলছে মহাকর্মযজ্ঞ। ১৬০৮ একর জমিতে গড়ে উঠছে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র। প্রকল্পটিতে প্রাকৃতিক বিপর্যয় প্রতিরোধে দেওয়া হচ্ছে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৪ মিটার উঁচু বাধ।
প্রায় ৭০০ একর জায়গায় ছাই মজুদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে দুটি অ্যাশপন্ড। বিশালাকার ৪টি শেডে রাখা যাবে ২ মাসের প্রয়োজনীয় কয়লা। বয়লার, টারবাইন জেনারেটর স্থাপন, প্রি-কমিশনিংয়ের প্রস্তুতিও চলছে প্রথম ইউনিটের।
জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ২০২৪ সালের জুলাই নাগাদ দ্বিতীয় ইউনিট চালুর লক্ষ্য আছে। সবমিলিয়ে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রতিদিন দরকার হবে ১৩ হাজার টন কয়লা। সহজে কয়লা পরিবহনে খনন করা হয়েছে গভীর সমুদ্র থেকে ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ চ্যানেল।
নসরুল হামিদ আরও বলেন, তুলনামূলক সাশ্রয়ী কয়লাভিত্তিক এই বিদ্যুৎ সময়মত জাতীয় গ্রিডে পেতে সঞ্চালন লাইন স্থাপনও বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে।
প্রায় ৫২ হাজার কোটি টাকার এ প্রকল্পে ৪৪ হাজার কোটিরই জোগান দিচ্ছে জাপানি দাতা সংস্থা জাইকা। বাকিটা সরকার ও কোলপাওয়ার কোম্পানির।
- PM opens Southeast Asia`s largest fertiliser factory in Narsingdi
- Tk 12,500 announced as minimum wage for RMG workers
- PM vows to make leprosy free Bangladesh by 2030
- Bangladesh joins `50-in-5` campaign as first-mover country to implement DPI
- রাজধানীতে আজ চালু হলো ১০টি ইউটার্ন
- কৃষিপণ্য কেনাবেচার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘ফুড ফর ন্যাশন’ উদ্বোধন করে
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোট বেলার স্মরণীয় মধুর স্মৃতি
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাঃ রাষ্ট্র বনাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- ২৫তম পর্ব: কর্ডন প্রথার বিরুদ্ধে লড়াই
- প্রতিমন্ত্রী জানালেন বাড়তি বিদ্যুত বিল এলে যা করবেন