ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির কার্যালয় বন্ধ
নিউজ ডেস্ক
ফাইল ছবি
ঈদুল আজহার পরদিন পর্যন্ত সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ শিথিল হয়েছে। খুলেছে সবধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। কিন্তু খুলেনি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির কার্যালয়। নানা অভিযোগের মধ্যেই প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় গ্রাহকের দুশ্চিন্তা বাড়ছে। এমনকি ইভ্যালির হটলাইন নম্বরে যোগাযোগ করলেও কোনো সাড়া মিলছে না।
জানা গেছে, হটলাইন নম্বরে যোগাযোগ করতে না পেরে উদ্বিগ্ন গ্রাহকরা প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয়ে ভিড় করছেন। সেখানে কাউকে না পেয়ে লগ্নি করা অর্থ আর পণ্য পেতে তাদের মাঝে উৎকণ্ঠা বেড়েই চলছে।
ইভ্যালির কার্যালয়ে টানানো নোটিশে বলা হয়, ইভ্যালির সশরীর গ্রাহক সেবা বন্ধ থাকবে। অনলাইন গ্রাহক সেবা ও পণ্য সরবরাহ চালু থাকবে। অবশ্য সেই নোটিশে কারো স্বাক্ষর ও তারিখ নেই।
ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল বলছেন, করোনার কারণে কর্মীদের একটা অংশ বাসা থেকে কাজ করার ফলে কার্যালয়টি বন্ধ রয়েছে। সকাল ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত কলসেন্টার খোলা রয়েছে।
এদিকে ইভ্যালির কাছ থেকে পণ্যের দাম না পাওয়ার কথা জানিয়ে পোশাকের ব্র্যান্ড জেন্টল পার্ক, ট্রেন্ডস, আর্টিসানসহ আরো বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পণ্য সরবরাহ বন্ধ হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের খুদে বার্তার মাধ্যমে জানাচ্ছে ইভ্যালির কিনে দেওয়া ভাউচারে আর পণ্য সরবরাহ করবে না তারা।
ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল গণমাধ্যমকে বলেন, পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা চালু রয়েছে। দু’একটি ঘটনা ছাড়া সময়মতো পণ্য হাতে পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
কল সেন্টারে সাড়া না পাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, প্রতিদিন অনেক ফোন আসে। কেউ হয়তো একটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যস্ত পেয়েছেন। এটাকে তো না পাওয়া বলা যাবে না।
- প্রবাসী আয়ে শীর্ষে ৪ জেলা
- ২৮২টি পাটপণ্যকে বহুমুখী পাটজাত পণ্য ঘোষণা
- বিশ্বের শীর্ষ নারী উদ্যোক্তার তালিকায় বাংলাদেশের মালিহা
- ফুটপাতের ব্যবসায়ীরাও ই-পেমেন্টের আওতায় আসছে
- বাজেটে যেসব পণ্যের দাম বাড়বে-কমবে
- সোনা আমদানির ওপর ভ্যাট প্রত্যাহার
- পাঁচ লাখ টাকার রেমিট্যান্সে কাগজপত্র ছাড়াই প্রণোদনা
- নিবন্ধন ছাড়া বস্ত্রশিল্প প্রতিষ্ঠানকে ব্যাংকিং সুবিধা নয়
- এবারের বাণিজ্য মেলা হতে পারে অনলাইনে
- আসছে ৫ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকার বাজেট