পরিবেশবান্ধব রাজধানী নিশ্চিত করতে অভিযানে রাজউক
নিউজ ডেস্ক
পরিবেশবান্ধব রাজধানী নিশ্চিত করতে অভিযানে রাজউক
নির্মীয়মাণ ভবনে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করাসহ রাজধানীর পরিবেশ ঠিক করতে অভিযানে নেমেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। গতকাল শনিবার (৩০ মার্চ) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত রাজউক জোন-৪/১ এর আওতাধীন গুলশান, বনানী, মহাখালী, বাড্ডা, ভাটারা, সাতারকুল, জোয়ারসাহারা, তেজগাঁও এলাকা এবং জোন ৪/২ এর আওতাধীন পূর্বাচল নতুন শহর ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজউক জোন-৪ এর পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘রাজধানীর নির্মীয়মাণ ভবনগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত করতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
তাছাড়া ভবনের সামনের রাস্তা দখল করে রাখা বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রী সেখান থেকে অপসারণ করা হচ্ছে। নির্মাণাধীন ভবনের কারণে এক দিকে পরিবেশ যেমন দূষিত হচ্ছে তেমনি পথচারীরাও নিরাপত্তা হুমকিতে পড়ছে। ছোট-বড় বিভিন্ন দুর্ঘটনা থেকে যা স্পষ্ট।’
রাজউক জোনের আরেক অফিসার ইমরুল হাসান বলেন, ‘রাজউক চেয়ারম্যানের নির্দেশে রাজউকের নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে জোন-৪ এর বিভিন্ন এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।আমরা ঢাকার বাসিন্দাদের সচেতন করার সর্বচ্চ চেষ্টা করছি। একদিনে আমাদের জোনের প্রায় এক শ ভবন মালিক ও সংশ্লিষ্টদের আমরা সতর্ক করেছি।’
অভিযানের বিষয়ে রাজউকের উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ (নিয়ন্ত্রণ-১) শাখার পরিচালক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সামছুল হক বলেন, ‘রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তায় ভবনের নির্মাণ সামগ্রী আপসারণসহ নির্মীয়মাণ ভবন থেকে বায়ুদূষণ রোধ ও পথচারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ভবনে সেফটিনেট ও সেফটি স্কাফোল্ডিং স্থাপনের মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব নগর বিনির্মাণে কাজ করছে রাজউক। মোহাম্মদ সামছুল হক আরো বলেন, ‘আমরা চাই, মানুষ যেন বাধাহীনভাবে রাস্তা ব্যবহার করতে পারে।
পরিবেশ ও বাতাস নির্মল থাকে এবং নিরাপত্তা বজায় থাকে। এর মাধ্যমে ভবন মালিকদের সচেতন করা হচ্ছে। অবশ্য এ কার্যক্রম আগেও ছিল। বর্তমানেও চলছে। ভবন মালিকরা সচেতন হলেই বিষয়টি ফলপ্রসু হবে।
’অভিযানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জোন-৪ এর সহকারী অথরাইজড অফিসার, প্রধান ইমারত পরিদর্শক এবং ইমারত পরিদর্শকরা। একই দিন জোন-২/১, জোন-৪/৩, জোন-৫/১, জোন-৬/১ ,জোন- ৬/২ আয়তাধীন এলাকায় রাস্তা ও ফুটপথ থেকে বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রী সরানো জন্য রাজউকের কর্মকর্তারা ভবনের মালিকদের নির্দেশনা দেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে তা সরানোর ব্যবস্থা করেন। কোথাও কোথাও পুলিশের সহায়তাও নেওয়া হয় রাস্তা ও ফুটপাত থেকে নির্মাণ সামগ্রী অপসারণে। নারায়ণগঞ্জ এলাকাতেও এ কার্যক্রম চলমান আছে।
- PM opens Southeast Asia`s largest fertiliser factory in Narsingdi
- Tk 12,500 announced as minimum wage for RMG workers
- PM vows to make leprosy free Bangladesh by 2030
- Bangladesh joins `50-in-5` campaign as first-mover country to implement DPI
- রাজধানীতে আজ চালু হলো ১০টি ইউটার্ন
- কৃষিপণ্য কেনাবেচার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘ফুড ফর ন্যাশন’ উদ্বোধন করে
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোট বেলার স্মরণীয় মধুর স্মৃতি
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাঃ রাষ্ট্র বনাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
- ২৫তম পর্ব: কর্ডন প্রথার বিরুদ্ধে লড়াই
- প্রতিমন্ত্রী জানালেন বাড়তি বিদ্যুত বিল এলে যা করবেন